আজ, , ২১শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

সংবাদ শিরোনাম :
«» সৈয়দপুরে পিতার ২০০ কোটি টাকার সম্পত্তিতে ঠাঁই মিলছে না মেয়েদের «» দুই পক্ষের সংঘর্ষে আ.লীগ কর্মীসহ ২ যুবক নিহত «» তোফাজ্জল হত্যায় বহিষ্কার হচ্ছেন ঢাবির ৮ ছাত্র «» “কওমি শিক্ষার্থীদের বিসিএসে অংশ নেওয়ার সুযোগ না দেওয়া বৈষম্য” «» শিক্ষকদের শপথ পাঠ করানোর ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন সমন্বয়করা «» কিশোরী ধর্ষণ ও অপহরণ মামলায় দুই আসামি গ্রেফতার «» শান্তিগঞ্জে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত «» শান্তিগঞ্জে ‘আব্দুন নূর চেয়ারম্যান স্মৃতি প্রাথমিক মেধা বৃত্তি’র উদ্যোগ, পরীক্ষা ৩০ নভেম্বর «» সাবেক পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান গ্রেফতার, জেল হাজতে প্রেরণ, মুক্তির দাবীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ «» ফিরে এলেন আগের খতিব, নামাজের আগে নাটকীয়তা বায়তুল মোকাররমে





ফিরে এলেন আগের খতিব, নামাজের আগে নাটকীয়তা বায়তুল মোকাররমে

ডেস্ক রিপোর্ট :: খতিব জটিলতায় অনেকটা থমথমে পরিস্থিতিতে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে আজ জুমার নামাজ আদায় করতে হয়েছে মুসল্লিদের। ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর পলাতক থাকা বায়তুল মোকাররমের খতিব রুহুল আমিন ফিরে আসার ঘটনায় এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়। জুমার নামাজ শুরুর আগে বায়তুল মোকাররমের বর্তমান খতিব হাফেজ মাওলানা ড. মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান বয়ান করছিলেন। এমন সময় পলাতক খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমীন অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদে এসে বর্তমানে খতিবের মাইক্রোফোনে হাত দেন। এ  সময় বর্তমান খতিবের অনুসারীরা রুহুল আমিনের অনুসারীদের প্রতিরোধ করেন। তখন দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হন। এতে করে মসজিদের সাধারণ মুসল্লিরা বিচলিত হয়ে পড়েন।

 

খবর পেয়ে মসজিদে আসেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। তা ছাড়া আগে থেকেই বায়তুল মোকাররম এলাকায় পুলিশের বিপুল সংখ্যক সদস্য অবস্থান করছিলেন।

 

 

অনেকে ওই সময় মসজিদ থেকে বেরিয়ে পড়েন। পরে পরিবেশ কিছুটা ঠান্ডা হলে সোয়া একটার দিকে আবার সাধারণ মুসল্লিরা মসজিদে প্রবেশ করেন।

 

এরপর থমথমে পরিস্থিতিতে নামাজ শেষে সাধারণ মুসল্লিরা মসজিদ থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু হঠাৎ দেখা যায় মসজিদ থেকে স্লোগান দিতে দিতে একদল মুসল্লি বের হন। তারা ‌‘একটা একটা লীগ ধর, ধইরা ধইরা জবাই কর’ বলে স্লোগান দিচ্ছিলেন।

 

এ সময় পুলিশ তাদের মসজিদ এলাকা থেকে চলে যেতে বলেন। কিন্তু তারা রাস্তায় গিয়ে দাঁড়ান। পরে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র‍্যাবের সদস্যরা তাদের রাস্তা থেকে সরিয়ে দেন।

এখানে ক্লিক করে শেয়ার করুণ