আজ, , ১৫ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

সংবাদ শিরোনাম :
«» জগন্নাথপুরে এইচএসসি ও আলিম পরীক্ষায় মাদ্রাসা এগিয়ে, জিপিএ-৫ এবার ৩১টি «» জগন্নাথপুরে আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবসে আলোচনা সভা ও র‍্যালী অনুষ্ঠিত «» এইচএসসির ফল প্রকাশ, পাসের হার ৭৭.৭৮ «» জগন্নাথপুরে ইউথ ফাউন্ডেশন’র পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত ২৮০টি পরিবারে নগদ অর্থ বিতরণ «» ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, মাসজুড়ে বৃষ্টির পূর্বাভাস «» বিশ্বনাথে অপপ্রচারে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন «» জগন্নাথপুরে বিপুল পরিমাণ মদ উদ্ধারসহ গ্রেফতার ২ «» এইচএসসির ফল প্রকাশ মঙ্গলবার, জানা যাবে যেভাবে «» বিয়ের গেটে টাকা কম দেওয়ায় বর-কনেপক্ষে সংঘর্ষে আহত ৩০ «» আন্দোলনে নামছেন শিক্ষকরা, রূপরেখা ঘোষণা মঙ্গলবার





সংস্কারের জন্য ছয়জনের নেতৃত্বে ছয়টি কমিশন করা হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট :: জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, তাঁরা সংস্কার চান। সংস্কারের মাধ্যমে জাতি হিসেবে নতুনভাবে যাত্রা শুরু করতে চান। আর সংস্কার করার প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে প্রাথমিকভাবে ছয়টি কমিশন গঠন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এসব কমিশনের কাজ পরিচালনার জন্য বিষয়ভিত্তিক অভিজ্ঞতা বিবেচনা করে ছয়জন বিশিষ্ট নাগরিককে কমিশনগুলো পরিচালনা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রধান উপদেষ্টা।

 

ভাষণে ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানান, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বদিউল আলম মজুমদার, পুলিশ প্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে কাজ করবেন সরফরাজ চৌধুরী, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান, দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন ইফতেখারুজ্জামান, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী, সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে শাহদীন মালিক দায়িত্ব পালন করবেন।

প্রধান উপদেষ্টা জানান, এসব কমিশনের অন্য সদস্যদের নাম কমিশন প্রধানদের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক করা হবে। কমিশনগুলোর আলোচনা ও পরামর্শ সভায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, ছাত্র– শ্রমিক–জনতা আন্দোলনের প্রতিনিধি, নাগরিক সমাজ ও রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন।

পূর্ণাঙ্গভাবে গঠিত হওয়ার পর কমিশন আগামী পয়লা অক্টোবর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন এটি পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে ধারণা করছেন। কমিশনের রিপোর্টের ভিত্তিতে সরকার পরবর্তী পর্যায়ে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পরামর্শসভার আয়োজন করবে। চূড়ান্ত পর্যায়ে ছাত্র সমাজ, নাগরিক সমাজ, রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, সরকারের প্রতিনিধি নিয়ে ব্যাপকভিত্তিক তিন থেকে সাত দিনব্যাপী একটি পরামর্শসভার ভিত্তিতে সংস্কার ভাবনার রূপরেখা চূড়ান্ত করা হবে। এতে এই রূপরেখা কীভাবে বাস্তবায়ন হবে তার একটি ধারণাও দেওয়া হবে।

পরে আরও বিভিন্ন বিষয়ে কমিশন গঠন প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখবেন বলে জানিয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

এখানে ক্লিক করে শেয়ার করুণ