আজ, , ২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

সংবাদ শিরোনাম :
«» দেশে ফিরলেন বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস «» বিএনপি ও জামায়াত নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ১০ «» ট্রাম্পের দলের নেতাদের বাংলাদেশ সফরের আহ্বান ড. ইউনূসের «» ইসি গঠনে রাষ্ট্রপতির কাছে গেল ১০ জনের নাম «» ছাতকে প্রবাসী সমাজ কল্যাণ ফাউন্ডেশন’র ২৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন «» ছাতকে গলায় ফাঁস লাগিয়ে প্রবাসীর স্ত্রী’র আত্মহত্যা «» জগন্নাথপুরে যুক্তরাজ্য স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেনকে বিশাল সংবর্ধনা «» জগন্নাথপুর উপজেলা জামায়াতের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ও মজলিশে শূরা গঠন সম্পন্ন «» সুনামগঞ্জ জেলার প্রত্যেক আসনে জমিয়তের প্রার্থী থাকবে- মাও. মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী «» পূবালী ব্যাংক বড়লেখা শাখার ইসলামী কর্ণার- এর উদ্বোধন





ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক থেকে টাকা না পেয়ে খালি হাতে ফির‌ছে গোবিন্দগঞ্জ শাখার গ্রাহকরা

নিজস্ব প্রতিবেদক :: সুনামগঞ্জের ছাত‌কে ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক এসআলম গ্রুপের মালিকানাধীন গো‌বিন্দগঞ্জ শাখা থেকে টাকা না পেয়ে খালি হাতে ফিরছে গ্রাহকরা। ব্যাংক থে‌কে গ্রাহকদের ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা দিলেও বেশির ভাগ গ্রাহকরা খা‌লি হা‌তে ফির‌ছেন। প্রতিদিন ব্যাংকে গিয়েও টাকা তুলতে পারছেন না বেশির ভাগ গ্রাহকরা। এতে প্রায় ১৩ হাজার গ্রাহকের জমাকৃত টাকা উত্তোলন কর‌তে পা‌ছেন না বলে জানাগেছে। আজ সোমবারে ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক গো‌বিন্দগঞ্জ শাখার গ্রাহকরা টাকা উত্তোলন করতে এসে খালি হাতে ফিরে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ব‌্যাং‌কে দিনে শতাধিক গ্রাহক জড়ো হন টাকা উত্তোলনের জন্য। কিন্তু এ শাখাতে টাকার সংকট থাকায় এবং গ্রাহকরা চাহিদা মতো টাকা পাচ্ছেন না। জানা গেছে, ব্যাং‌কে ইলেক্ট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার (ইএফটি) ও রিয়েল-টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট (আরটিজিএস) বন্ধ থাকার পাশাপাশি মোবাইল ব্যাংকিং ও এটিএম বুথেও টাকা দেওয়া বন্ধ থাকার কারণে প্রায় ১৩ হাজার গ্রাহক চরম ভোগান্তি
পড়ে‌ছেন। এ ব‌্যাংকের গ্রাহক ছা‌বিনা খানম ব‌লেন, ব‌্যাং‌কে টাকা ৪লাখ টাকা জমা রয়েছে অথছ তারা আমাকে মাত্র ৫ হাজার দিচ্ছেন। গত দুই সপ্তাহে টাকা তুলতেই পারিনি। ব্যাংকের অফিসাররা বলছেন তাদের কাছে টাকা নেই।

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক গ্রাহক বলেন, অনেক গ্রাহকরা সাদা চেকে স্বাক্ষর করে টাকার অঙ্ক না লিখে তা ব্যাংক কর্মকর্তাদের কাছে জমা রেখে যাচ্ছেন। যেন ব্যাংকে টাকা জমা হলে সামান্য কিছু হলেও পাওয়া যায়। কেউ কেউ লক্ষ টাকা নিয়ে যেতে দেখা যায় আর আমরা ২০/৩০ হাজার টাকাও পাইনা। ব্যাংকের অফিসাররা বলছেন তাদের কাছে টাকা নেই। তাহলে আমাদের জমানো টাকা গেলো কই। গ্রাহকদের লাইন দির্ঘ হতে দেখা যায় ক্যাশ কাউন্টার ও ব্যবস্থাপক কক্ষের সামনে। কিন্তু অবশেষে খালি হাতে ফিরে যাচ্ছি। এব‌্যাপা‌রে কতৃপ‌ক্ষের সু‌দ‌ষ্টি কামনা কর‌ছি। ব‌্যাংক ব্যবস্থাপক না‌সিম আহমদ চৌধুরী এব‌্যাপা‌রে ব‌লেন, টাকা সংক‌টের বিষয় স্বীকার করে ব‌লেন, সকল গ্রাহকের চাহিদা মতো টাকা দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। প্রতি‌দিন গ্রাহকদের ৫ থে‌কে ১০হাজার টাকা ক‌রে দেয়া হ‌চ্ছে। কিন্তু নতুন করে গ্রাহকরা টাকা জমা না দেওয়ার ফলে এ সংক‌ট দেখা দিয়েছে।

এখানে ক্লিক করে শেয়ার করুণ