ডেস্ক রিপোর্ট :: আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। সংক্ষেপে এআই। বাংলা করলে যা দাঁড়ায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। কয়েক বছর আগেই ওয়াকিবহাল মানুষজন ছাড়া এই বিষয়ে তেমন হেলদোল ছিল না কারও। কিন্তু চ্যাটজিপিটি থেকে কপিলট- এই মুহূর্তে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জগতে ‘টক অফ দ্য টাউন’। কিন্তু এ হল সবে শুরু। এমনটাই বলছেন মাইক্রোসফটের এআই সিইও মুস্তাফা সুলেমান। আগামী কয়েক বছরে এআই টুলগুলি নাকি ‘মানুষের মতো’ কথা বলবে, আচরণ করবে! এমনই ভবিষ্যদ্বাণী করছেন তিনি।
তিনি বলেন, কল্পনা করুন আপনার পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট আপনার স্টাইল, ছন্দ সব রপ্ত করে ফেলেছে। কোন কোন তথ্য আপনার জন্য জরুরি, সোজা কথায় গভীরভাবে ব্যক্তিগত হয়ে ওঠা। আর তা আপনারই অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করতে। তিনি দাবি করেন, অদূর ভবিষ্যতে কেবল কাজ নয়, মানুষের জীবনযাপনকেও আরও ‘স্মার্ট’, আরও নিখুঁত করে তুলবে এআই। সাম্প্রতিক অতীতে এইচসিএলের সাবেক সিইও বিনীত নায়ার দাবি করেছিলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে বড়সড় প্রভাব ফেলবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। যার ফলে অন্তত ৭০ শতাংশ মানুষকে ছাড়াই কাজ চালিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে।