jagannathpurpotrika-latest news

আজ, , ১৪ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

সংবাদ শিরোনাম :



সিলেট সদর উপজেলা নির্বাচনে জনপ্রিয়তায় ও ভোটের মাঠে অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিক এগিয়ে

নিজস্ব প্রতিবেদক :: সিলেট সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কাপ পিরিচ মার্কায় চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীর জনপ্রিয়তার জোয়ার উঠেছে জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিকের। সদর উপজেলার ঘোপাল গ্রামের আশরাফ আলী খান (মোহাম্মদ আলী) সন্তান সুজাত আলী রফিক। তিনি সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ আব্দুল হক স্মৃতি কলেজের সাবেক ছাত্র ও বর্তমানে অধ্যক্ষ হিসাবে কর্মরত রয়েছেন।

 

এদিকে যুব সমাজের প্রিয় মুখ সুজাত আলী রফিক চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ার খবর পেয়ে উপজেলায় আ.লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী সহ সর্বস্থরের মানুষের মাঝে চলছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর আরো একটি নির্বাচনীয় উৎসবের আমেজ। রফিক চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ার খবরে সিলেট সদরের পাড়া মহল্লায়, দেশ-বিদেশে তাকে নিয়ে কল্পনা জল্পনার শেষ নেই। নেতাকর্মী, সমর্থকরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্টার ও ব্যানার দিয়ে  চালাচ্ছেন প্রচারণা।

 

জানা যায়, উপজেলা যুব সমাজের মাঝে ব্যাপক জনপ্রিয় অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিক। তিনি তৃণমুল নেতাকর্মীদের নিয়ে রাজনৈতিক মাঠে নৈতিকতা বজায় রেখে সুক্ষ মেধায় সফলতার সাথে জনগণের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করে নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করছেন। ভালবাসা দিয়ে তৃণমুল নেতাকর্মীদের সাথে স্থাপন করেছেন আত্মার সম্পর্ক, তিনি দীর্ঘদিন ধরে তৃণমুল পর্যায়ের দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে সক্রিয় রাজনীতি করে আসছেন। তার রাজনীতির জীবনে জেলার সর্বস্তরের মানুষের ভালবাসা ও নেতাকর্মীদের কাছে বেশ সুনাম অর্জন করেছেন। তার কথা ও কাজে পরিলিক্ষিত হয় গভীর সম্মনয়, আর এসব মাপকাঠিতে সদালাপী ও মিষ্টভাষী আওয়ামিলীগ নেতা সুজাত আলী সবচেয়ে এগিয়ে।

মাঠ পর্যায়ে পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, সুজাত আলী সিলেটে জেলার প্রতিটি এলাকায় দলীয় নেতা কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষী রয়েছে সেই হিসেবে তার একটি বিশাল ভোট ব্যাংক রয়েছে।

ভোটাররা জানিয়েছেন, সুজাত আলী একজন সৎ, যোগ্য, ন্যায়পরায়ণ, শিক্ষাবিদ, কর্মীবান্ধব সংগঠক, রাজনীতিবিদ ও তীক্ষ্ণ মেধার অধিকারী।

 

দৈনিক জগন্নাথপুর পত্রিকার এ প্রতিবেদকের সাথে একান্ত আলাপকালে সুজাত বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী  রাজনীতি করেছি। সদরবাসীর সুখে-দুঃখে পাশে ছিলাম এবং আছি। যেখানে অন্যায় দেখেছি প্রতিবাদ করেছি। দলের বাইরেও আমি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডে জড়িত আছি। আর আমি যদি চেয়ারম্যান পদে  নির্বাচিত হই তাহলে উপজেলার জন্য আমি দিন-রাত কাজ করবো। কোন দুর্নীতি আমার কাছে আশ্রয় পাবে না। প্রতিটি কাজ আমি নিজ দায়িত্বে তদারকি করবো। কোন জনগণকে উপজেলা পরিষদে এসে হয়রানির শিকার হতে দিব না। তরুনদের সাথে নিয়ে আগামীতে সদরে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজ মুক্ত করে সুন্দর একটি উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলবো ইনশাআল্লাহ। আমি সদর উপজেলাবাসীর কাছ থেকে দোয়া ও ভালোবাসা চাই। আপনারা নিজের বিবেক-বুদ্ধি বিবেচনা করে আমাকে যোগ্য মনে করলে ভোট দিবেন। আমি আপনাদের সাথে ছিলাম, আছি, থাকবো। ইনশাআল্লাহ।

উপজেলা যুবলীগের একাধিক নেতারা বলেন, সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে তিনি জনপ্রিয়তায় এগিয়ে আছেন নিজের যোগ্যতা ও মার্জিত ব্যবহারের কারণে। কর্মে উদ্যোমী নেতা কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারলে অত্র উপজেলার মানুষের বিশ্বাসের ও আস্থার প্রতীক হয়ে উঠবেন।

এখানে ক্লিক করে শেয়ার করুণ