লন্ডনের ল ম্যাট্রিক সলিসিটরসের পার্টনার ব্যারিস্টার সালাহ উদ্দিন সুমন বলেন, নতুন পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী বা কর্মী ভিসার আবেদনকারীদের ডিজিটাল প্রমাণ থাকবে। এতে আবেদনকারীরা সহজেই তাদের অভিবাসন অবস্থা প্রমাণ করতে পারবেন এবং পাসপোর্ট নিজের কাছেই রাখতে পারবেন। ই-ভিসার ফলে ভ্রমণ, পরিচয় যাচাই ও নিয়োগকর্তা বা বাড়িওয়ালার কাছে তথ্য উপস্থাপন সব কিছুই হবে সহজ ও নিরাপদ। আবেদনকারীরা চাইলে ‘ভিউ অ্যান্ড প্রুভ’ সেবার মাধ্যমে তাদের ভিসার অবস্থা তৃতীয় পক্ষকে দেখাতে পারবেন।
পাকিস্তানে যেভাবে ই-ভিসা চালু হয়েছে, তাতে শিক্ষার্থী ভিসা, ১১ মাস পর্যন্ত স্বল্পমেয়াদি কোর্স, দক্ষ কর্মী, গ্লোবাল ট্যালেন্ট, ইন্টারন্যাশনাল স্পোর্টসপারসন, ইয়ুথ মোবিলিটি স্কিম ও বিভিন্ন সাময়িক ভিসা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এসব ভিসার আবেদনকারীদের শারীরিক কোনও স্টিকার দেওয়া হচ্ছে না। তবে নির্ভরশীল ভিসা, সাধারণ ভিজিটর বা ভিন্ন ধরনের স্বল্পমেয়াদি ভিসার ক্ষেত্রে এখনও স্টিকার ব্যবহৃত হচ্ছে। বাংলাদেশি আবেদনকারীদের যুক্তরাজ্য সরকারের ওয়েবসাইট ও অফিসিয়াল চ্যানেল থেকে নিয়মিতভাবে আপডেটে নজর রাখার পরামর্শ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা উচিত। ই-ভিসা চালুর পর আবেদন প্রক্রিয়া, নথিপত্র, যাচাই পদ্ধতি ও প্রবেশ-নির্দেশনা কিছুটা ভিন্ন হতে পারে।










